বৈকুণ্ঠপুর
অলোক গোস্বামী
প্রচ্ছদ : শুভদীপ সেনশর্মা
ব্যাখ্যা এটাই যে, এই বিভিন্নতা নিছকই বাহ্যিক। বিভিন্ন শিরোনামের আড়ালে এখানে একটি মাত্র আখ্যানই রয়েছে এবং সেই আখ্যানের প্রধান চরিত্রও একটাই, বৈকুণ্ঠপুর। এই আখ্যানে যা কিছু ঘটেছে তার পেছনে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রয়েছে বৈকুণ্ঠপুরের। এমন কী এ কথাও বলা যায় যে বৈকুণ্ঠপুর ছাড়া এসব ঘটনা ঘটা সম্ভব ছিল না। যদিও বৈকুণ্ঠপুর আদৌ কোনো ইতিহাস প্রসিদ্ধ জায়গা নয়। পাণ্ডবরা কখনও এখানে আত্মগোপন করতে আসেনি। কোনো সুখ্যাতি কিংবা কুখ্যাতি জড়িয়ে গিয়ে কখনও সংবাদ শীর্ষে উঠে আসেনি এই জনপদ। এমন কী পর্যটকদের আকর্ষণ করার মতো কোনো বৈশিষ্ট্যও কখনই ছিল না; বরং নিজেকে খোলসের মধ্যে ঢুকিয়ে রেখেছে বরাবর। তবুও এই আখ্যানের প্রধান চরিত্র বৈকুণ্ঠপুরই, কারণ যে প্লটকে প্রভাবিত করে, ঘটনা প্রবাহকে নিজ দায়িত্বে এগিয়ে নিয়ে যায় লেখার প্রধান চরিত্র তো সে-ই। এবং সংকলনের নামকরণ তার নামে হওয়াটাই রেওয়াজ। এক্ষেত্রে সেই নীতিকেই প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি