দিলীপ রায়চৌধুরী রচনা সমগ্র
দিলীপ রায়চৌধুরী
দিলীপ রায়চৌধুরীর কিশোর সাহিত্যের সম্পূর্ণ সংকলন।
দিলীপ রায়চৌধুরী (১৯২৮-১৯৬৬) :
জন্ম কলকাতায়। দক্ষিন কলকাতার শ্রী লক্ষ্মীনারাযণ রায়চৌধুরী অনসূয়া দেবীর দ্বিতীয় সন্তান দিলীপ পশ্চিমবঙ্গের বহরমপুরে বড় হয়েছিলেন নিজের দাদামশায় দিদিমা লালমোহন বসু দেবযানী বস্তুর কাছে। রসায়ন নিয়ে স্নাতকোত্তর করে, উচ্চশিক্ষার জন্য আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের আইওয়া রাজোর এইমসে, আইওয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি অফ সায়ন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে জৈব রসায়ন নিয়ে গবেষণা করতে যান (১৯৫৩-৫৬)। গবেষণার বিষয় ছিল। সর্বগন্ধার শিকড় থেকে একটি যৌগ নিষ্কাশন। অবসরকালে সাহিত্যচর্চা ও সঙ্গীতচর্ত করতেন দিলীপ।
ফিরে এসে কলকাতার আই সি আই নামক বহুজাতিক সংস্থায় চাকরি দেন এবং বিবাহ করেন দিলীপ। সঙ্গে চলে লেখালেখির চর্চায়। রেজলিউশনারি সোস্যাগিস্ট পার্টির সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন তিমি, পরে গান করেন 'তরুণতীর্থ' নামের একটি সমাজসেবী সংগঠন। নিয়মিত লেখেন 'করুণর্তীথা পত্রিকাতেও, কিশোরপাত্র বিজ্ঞানমনষ যেখা।
পিতৃবন্ধু প্রেমেন্দ্র মিত্রের আগ্রহে দিলীপের কল্পবিজ্ঞানকাহিনি রচনার সূত্রপাত। পরে অদ্রীশ বর্ষন-এর আশ্চর্য্য' পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত হন তিনি। স্বল্প সময়েই তিনি এখানে লেখেন একটি উপন্যাস ও বেশ কিছু গল্প। উপন্যাসটি (অগ্নির দেবতা হেফোস্টাস) প্রকাশ পায় এই হিসেবেও। পরিচিত হন সকাজিৎ রায়, রণেন চোষ ও আরও অনেক মননশীল কল্পবিজ্ঞানলেখকের সঙ্গে। স্বল্পকালের মধ্যে নিজের একটি অনন্য সাইল তৈরি করেছিলেন বনে তাঁর মৃতুর বহু বছর পরেও তাঁর কল্পবিজ্ঞানফাতিনিগুলি পুরনোদিনের মানুষদের স্মৃতিধার্থ এবং নবীনদের উৎসুকা জাগায়।
দিলীপের স্ত্রী অরুন্ধতী ছিলেন সঙ্গীতশিল্পী ও চিত্রশিল্পী। মাত্র ৭ বছরের দাম্পত্যজীবন কাটিয়ে, লোপামুদ্রা ও যশোধরা, দুই শিশুকন্যাকে ছেড়ে ৩৭ বছর বয়সে বেহান্ত হয়
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি