ক্ল্যাপস্টিক : প্রভাত রায়ের আত্মজীবনী
সহ লিখন - একতা ভট্টাচার্য
শক্তি ফিল্মসের অফিসে বসে "আজনবি" -র স্ক্রিপ্টটা পড়ছি। এমন সময় অফিসের সামনে একটা বড় দামী গাড়ি এসে দাঁড়াল। পিছনে আরও চার পাঁচটা গাড়ি। বড় গাড়িটার সামনের দুটো দরজা খুলে নামল ড্রাইভার এবং একটি অল্প বয়সী ছেলে। ড্রাইভার গাড়ির পেছনের দরজাটা খুলতেই রাজকীয় স্টাইলে গাড়ি থেকে নেমে এলেন রাজেশ খান্না! পরনে লাল সিল্কের লুঙ্গি, লাল সিল্কের পাঞ্জাবি। এসি গাড়ি থেকে নেমেই সম্ভবত ঘেমে গেলেন তিনি। তাই কমবয়সী ছেলেটি একটি রুমালের বাক্স ধরল রাজেশের সামনে। তাতে ধবধবে সাদা রুমাল থাক থাক করে সাজানো। রাজেশ একটা রুমাল তুলে মুখ মুছলেন এবং পাশে ছুঁড়ে ফেলে দিলেন! আমি অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে রইলাম। পরে শুনেছিলাম একটা রুমালে একবারের বেশি মুখ মুছতেন না রাজেশ খান্না!
আত্মজীবনী ক্ল্যাপস্টিকে অকপট পরিচালক প্রভাত রায়। দশকের পর দশক ক্যামেরার মাধ্যমে গল্প বলে দর্শককে মোহিত করেছেন যিনি তাঁর জবানিতে সেলুলয়েডের অজানা কথা এবার দুই মলাটে বন্দী।
প্রবেশ করুন বা রেজিস্টার করুনআপনার প্রশ্ন পাঠানোর জন্য
কেউ এখনো কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেননি